ঢাকা ১৩ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৪০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৯
ডেস্ক প্রতিবেদন
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু জানিয়েছেন, ২০১৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়েছে ৬ হাজার ৮৮২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
সোমবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবুর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
নসরুল হামিদ বলেন, বিদ্যুৎ বিল বকেয়ায় শীর্ষে শিা মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয়ে ৩২৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল বাকি পড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয়ে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়েছে ১৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। তৃতীয় অবস্থানে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয়ে বাকি পড়েছে ১২৮ কোটি ৩ লাখ ৮৬ হাজার। এছাড়া, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে পাওনা ৭৮ কোটি ১৬ লাখ ৩ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বাকি ৪৮ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার টাকা। প্রতিরা মন্ত্রণালয়ে ২৭ কোটি ১১ লাখ ৬ হাজার টাকা। বিদ্যুৎ বিল বকেয়ার েেত্র সর্বনিম্ন শিল্প মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয় মাত্র ২ হাজার টাকা বিদ্যুৎ বিল বাকি পড়েছে।
মন্ত্রণালয়ের তালিকা অনুযায়ী, ৪০টি মন্ত্রণালয়ের কাছে বাকি ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সরকারি সংস্থার কাছে বাকি ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আধা সরকারি/বেসরকারি সংস্থার কাছে ৭৬৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কাছে ৫ হাজার ৪৭৬ কোটি ৬ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে ৬ হাজার ৮৮২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
হুইপ পঞ্চানন বিশ্বাসের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আনা হবে। এরইমধ্যে দেশের ৯৩ ভাগ এলাকা শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় এসেছে। আশা করছি, এই ডিসেম্বরের মধ্যে শতভাগ এলাকায় বিদ্যুতায়ন হবে।
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by syltech