ঢাকা ৭ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৯:০৪ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২৩, ২০২৩
পাত্র সম্প্রদায় কল্যাণ পরিষদ (পাসকপ) এর উদ্যোগে এবং দাতা সংস্থা মিজারিওর/ কেজেডই এর সহায়তায় মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ‘কিশোর কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ক্যাম্পেইন’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় পাসকপ কার্যালয়ে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠিত ক্যাম্পেইন এ কর্মএলাকার মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের ৩০জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। পাসকপ এর ফিল্ড কর্মকর্তা বিদুর পাত্র এর পরিচালনায় ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেন পাসকপ এর নির্বাহী প্রধান গৌরাঙ্গ পাত্র। দিনব্যাপি ক্যাম্পেইনে প্রধান সহায়কের দ্বায়িত্ব পালন করেন সিভিস সার্জনের কার্যালয়, সিলেটের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মাইমুন নাহার নাসরিন ও পাসকপ প্রকল্প সমন্বয়কারী লাবনী স্বার্তী।
ক্যাম্পেইন এ প্রজনন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োঃসন্ধিকাল, স্বপ্ন দোষ, মাসিক ব্যবস্থাপনা, জেন্ডার, বয়োঃসন্ধিকালের ঝুঁকি, পুষ্টি, যৌন রোগ, বন্ধাত্ব, কৈশোর কালিন সময়ে কিশোর কিশোরীদের পরিস্কার পরিছন্নতা, বাল্য বিবাহ, সেফগার্ডিং, পরিবার পরিকল্পনা, ও পদ্ধতি সম্পর্কে ধারনা প্রদান করা হয়। ক্যাম্পেইনে বক্তারা আরো বলেন, প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারনা রাখলে লিঙ্গ (জেন্ডার) বৈষম্য অনেক দিকে কমে যাবে। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সঠিক রাখার জন্য প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে জানার কোন বিকল্প নেই। প্রজনন স্বাস্থ্যসেবায় সচেতন মানেই শুধুমাত্র নিজেকে সচেতন রাখা নয়। নিজের পাশাপাশি অন্যরাও যাতে সে বিষয়ে সচেতন হয় সেদিকে খেয়াল রাখা অতি গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়টা মানুষের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ সময় যদি জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা না করতে পারেন তাহলে অনেকের জীবন অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যায়। আবেগপূর্ণ সময়টায় অভিভাবকে সবসময় সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। তাদের মনের ভিতরে যাতে কোন ধরনে ভয় ভীতি সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে বুঝাতে হবে। কারণ অভিভাবকই হলো সন্তানের প্রথম এবং পরম বন্ধু। পাশপাশি এই সময়টায় সন্তানরাও পিতা মাতাকে সমস্যার কথা বলতে হবে। এভাবে শেয়ারিং এর মাধ্যমে সুস্থ ও উন্নত সমাজ গঠন করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞপ্তি
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by syltech