ঢাকা ৫ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৫:০৭ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৭, ২০১৮
ডেস্ক প্রতিবেদন
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার আহমেদ বলেছেন, মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার জন্য দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের কাজের ক্ষেত্রে সবার সর্বাত্মক অংশ গ্রহণ বা কার্যক্রম অনিবার্য। আমাদের সবার বিচার বিচেনা যেন কোনভাবে অবহেলা না হয়। সাধারণ মানুষেরা মামলায় বিভিন্ন ভাবে কুলসিত করছে তা আমাদের জন্য খুবই কষ্ট দায়ক। মানুষ ন্যায় বিচার চায় এটি অমান্য কররে তার দায় আমাদের নিতে হবে। মানুষ মিথ্যা। কথা বললে পারে কিন্তু ডকুমেন্ট মিথ্যা নয়। কাজেই সেই থিউরী অনুসারে বিচার ব্যবস্থা সুষ্ঠু হওয়া প্রয়োজন। প্রধান বিচারপতি আমাদের সুনাম করে বলেছেন, বিচার নিষ্পত্তি হচ্ছে, তবে আমাদের থেমে থাকলে হবে না আরো দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমি পুলিশ-র্যাব এর প্রতি খুবই সন্তুষ্ট। তাদের কাজের কোন কমতি নেই। বিশেষ করে মাদক এর বিরুদ্ধে। মাদকের বিষবাষ্প দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাদকের কোন ছাড় নেই। এ জন্য যা যা করণীয়, তা করে যাবে প্রশাসন। বিশেষ করে র্যাবকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি তা সমাজ থেকে মাদক নির্মূলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে যারা রাষ্ট্রদ্রোহী, দেশ ও জাতি ধ্বংসের লক্ষ্যে নির্বাচনে হামলা ও জ¦ালাও-পোড়াও করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে প্রশাসন। ভোটাদের শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট প্রদানে প্রশাসনকে পাশে থাকতে হবে এবং কোন নাশকতা সৃষ্টিকারীকে ছাড়া দেয়া হবে না।
তিনি শনিবার সকালে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট এর সম্মেলন কক্ষে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সিলেট আয়োজিত পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর সঞ্চালনায় কনফারেন্সে নিবন্ধ উপস্থাপনা করেন আতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবু ওবাইদা। ফোকাল পার্সন হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাঁকন দে।
কনফারেন্সে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, সহকারী অধ্যাপক ও ফরেন্সী বিভাগের প্রধান ডাঃ মোঃ শামসুল ইসলাম, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আশরাফুল হক, সহকারী পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান, বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ সিলেটের বিদ্যুৎ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আব্দুল হালিম, সিনিয়র চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালত অঞ্জন কান্তি দাস, জকিগঞ্জ চৌকি আদালতের আনোয়ার হোসেন সাগর, ১ম আদালতের মোঃ মাহবুবুর রহমান ভূঞাঁ, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতের শারমীন খানম নীল, ৩য় আদালতের সুলেখা দে, ৪র্থ আদালতের লায়লা মেহের বানু, ৫ম আদালতের ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর বিপ্লব কান্দি দে মাধব, সিনিয়র সহকারী পুলিশ (সিআইডি) মোঃ আসমাউল হক, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আর.এম.এম মুনিরুল ইসলাম, র্যাব-৯ এর সিনিয়র এ.এস.পি মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, দুদক সিলেটের সহকারী পরিচালক মনজুর আলম চৌধুরী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সিলেট উপ-পরিচালক মলয় ভূষণ চক্রবর্তী, সমাজসেবা অধিদপ্তর সিলেটের প্রবেশন অফিসার মোঃ তমির হোসেন চৌধুরী, সিলেট জেলা সদর কোর্টের কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মোঃ নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম পিপিএম, গোলাপগঞ্জ মডেল থানা অফিসার ইনচাজ এ.কে.এম ফজলুল হক, বিশ^নাথ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শামসুদ্দোহা পিপিএম, বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ অবনী শংকর কর, বালাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ গাজী আতাউর রহমান, ওসমানীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ এস.এম আর মামুন, গোয়াইনঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল জলিল, কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল আহাদ, জৈন্তাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মোঃ সাইফুল জাকির ফেঞ্চুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল বাসার মোহাম্মদ বদরুজ্জামান, জকিগঞ্জ থানা পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ হাবিবুর রহমান হাওলাদার, গোলাপগঞ্জ থার পরিদর্শক (তদন্ত) দিলীপ কান্ত নাথ, বিশ^নাথ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ দুলাল আহমদ, কানাইঘাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ নুনু মিয়া, ফেঞ্চুগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ খালেদ চৌধুরী, সিলেট জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল আলম, ওসমানী নগর থানার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, গোলাপগঞ্জ সার্কেলের রাশেদুল হক চৌধুরী, জকিগঞ্জ সার্কেলের সুদীপ্ত রায়, কানাইঘাট সার্কেলের আমিনুল ইসলাম সরকার, গোয়াইনঘাট সার্কেলের নজরুল ইসলাম, বিপিআই এর পুলিশ পরিদর্শক মোহন লাল তালুকদার, নাজির মোঃ নিজাম উদ্দিন স্টেনোগ্রফার দীপঙ্কর চন্দ্র পাল, পেশাকার লেনিন পোদ্দার প্রমুখ।
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by syltech