ঢাকা ২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:২৭ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১২, ২০১৯
ডেস্ক প্রতিবেদন : জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন সূচকে আরও একধাপ এগুলো বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, গড় আয়সহ বিভিন্ন সূচক পর্যালোচনা করে এ সূচক তৈরি করা হয়েছে। ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৩৫তম।
বুধবার রাজধানীর পরিকল্পনা কমিশনে ইউএনডিপি এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ইউএনডিপি ঢাকা কার্যালয়ের কর্মকর্তা শামসুর রহমান প্রতিবেদনটি তুলে ধরেন।
পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য শামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ডা. হোসেন জিল্লুর রহমান, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।, পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জামান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের চাইতে চারটি দেশ এগিয়ে আছে। সেগুলো হচ্ছে- ভারত, শ্রীলঙ্কা,ভুটান ও মালদ্বীপ। তবে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও নেপাল এখনও পিছিয়ে আছে বাংলাদেশের চাইতে।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশজ উপায়ে উন্নয়ন। সরকারের প্রণোদনার ভর্তুকি প্রকৃত লোকের পৌঁছায় না। এটা একটা সমস্যা।’
ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বৈষম্য বাড়ার অনেকগুলো কারণ আছে। এরমধ্যে, বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাব্যবস্থাও একটি। যেমন: ও লেবেল, এ লেবেল পাস করা তরুণ-তরুণীরা অন্যদের তুলনায় কিছুটা এগিয়ে থাকছেন। ব্যাংক, পোশাক কারখানা—এসব অর্থনৈতিক শক্তিগুলো কিছু লোকের হাতে রয়েছে। তাঁরা নীতিনির্ধারণেও প্রভাব ফেলেন। এ ছাড়া উন্নয়ন ব্যয়ে অসাধুতার কারণেও বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে।
পিকেএসএফ চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, উন্নয়নের কাঠামোগত কারণেই বৈষম্য বাড়ছে। তিনি গর্ভাবস্থা থেকে শুরু করে পুরো জীবনচক্রের নিরাপত্তাকৌশল নির্ধারণের তাগিদ দেন।
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by syltech