ঢাকা ১৬ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২রা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৫৯ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৮
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ফারুক বলেছেন, মেধা ও মননের বিকাশ ঘটাতে শিক্ষার্থীদের অধ্যবসায় ও বিজ্ঞানভিত্তিক অনুশীলণ চালিয়ে যেতে হবে। জীবনে সফল হতে হলে ঘুমিয়ে নয়, জেগে স্বপ্ন দেখতে হবে। এজন্য বেশি করে পরিশ্রম করতে হবে।
রোববার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ইউসেপ ঘাসিটুলা স্কুলে বিজ্ঞান মেলা ও শিশু আনন্দ মেলা উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইউসেপ ঘাসিটুলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবদুল লতিফ ভূঞার সভাপতিত্বে ও শিক্ষক মেরিনা জাহান এবং শিক্ষক শাহিদা জামানের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইউসেপ সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক সেতু কুমার বড়–য়া ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপা সিলেটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ছামির মাহমুদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, স্কুলের শিক্ষক আব্দুর রশিদ। বক্তব্য রাখেন, স্কুলের শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম, মো. রুহুল আমীন গাজীর রেনু আরা বেগম, শ্যামল চন্দ্র মজুমদার, আমিনুল ইসলাম, সমীর কুমার ভট্টাচার্য, গনেশ চন্দ্র মহন্ত, নাজিম উদ্দিন, রুহুল আমিন সুমন, তানিয়া অক্তার, ওমর ফারুক ও মাহফুজ আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলওয়াত করে স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিফ হোসেন। বিজ্ঞান মেলার বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ইউসেপ-হাফিজ মজুমদার টেকনিক্যাল স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুকুমার চন্দ্র সাহা ও ইউসেপ সিলেট অঞ্চলের ডিপিও এমডি আক্তারুজ্জামান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সেতু কুমার বড়–য়া বলেন, ইউসেপ বাংলাদেশ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষাদানের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করে। এখানেই ইউসেপ বাংলাদেশ স্কুলগুলো অন্য স্কুলের চেয়ে আলাদা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাপা সিলেটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছামির মাহমুদ বলেন, প্রত্যেক শিশুই মেধা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষকরা শিশুর ঘুমন্ত মেধাকে জাগিয়ে তুলেন। মেধা ও মননের উম্মেষ ঘটানো গেলেই জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by syltech